ঈদ-উল-আযহা ২০২৩ - নিউজ ব্লগ বিডি

Post Top Ad

soc

মঙ্গলবার, ২৭ জুন, ২০২৩

ঈদ-উল-আযহা ২০২৩


ঈদ-উল-আযহা ২০২৩





আমাদের দেশ বাংলাদেশে ঈদ উল আযহা অন্যতম বড় একটি মুসলিম ধর্মীয় উৎসব। এই সুন্দর উৎসবটি পুরো বাংলাদেশে সারাদিনে উৎসাহ ও আনন্দ সৃষ্টি করে দেয়। ঈদ-উল-আযহা হলো মুসলিমদের জীবনের একটি পবিত্র ও গৌরবময় উৎসব যেখানে মানুষের ভালোবাসা এবং বন্ধুত্বের ভাব বিনিময় করা হয়। প্রতি বৎসরে

ন্যায় মুসলিমদের জীবনের একটি প্রচলিত এবং উল্লেখযোগ্য অংশ হিসাবে ঈদ-উল-আযহা উৎসবের আগমন হয়। এই লেখার মাধ্যমে আমরা ঈদ-উল-আযহা উৎসবের তাৎপর্য, রুচি এবং আয়োজনের বিভিন্ন বিষয়বস্তু সম্পর্কে আলোচনা করব।



ঈদ উল আযহা উৎসবের মূল প্রাক-প্রাচীন ইতিহাস:




ঈদ উল আযহা বা কুরবানীর ঈদ ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ উল আযহা হলো ইসলামের মূল পবিত্র ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি। এটি বাংলাদেশের সম্পূর্ণ মুসলিম সমাজের জীবনে একটি অন্যতম প্রমুখ উৎসব। এই ঈদে মুসলিমরা সংগঠিত ভাবে দুর্বল ও গরিব মানুষদের উপহার দিয়ে সামাজিক সদস্যতা ও মোটেই বড় পরিমাণে করুণার ভাব প্রকাশ করে।




ঈদ-উল-আযহা আসলে প্রবীন নবী ইব্রাহীম (আঃ) এর নিকট ছিলো একটি পরীক্ষামূলক পরিকল্পনা। এই ঈদে মুসলিমরা আল্লাহর কাছে কোন বিনয় বা প্রার্থনা করে উত্তর পেতে চেষ্টা করেন। এছাড়া কুরবানীর মাধ্যমে মানবতার সেবা ও সদকার প্রদর্শন করেন। কুরবানীর মাধ্যমে মুসলিমরা আল্লাহর ইচ্ছামত তাদের সম্পূর্ণ সর্বত্তক সমর্পণ প্রদর্শন করেন এবং উপকৃত ও দুর্বলদের উপর




করুণাময় হৃদয়ের প্রভাব প্রকাশ করেন। এই প্রকাশ করুণার মাধ্যমে মুসলিমরা নিজেদের পুনঃজীবনগত পূর্ণ করে এবং সমাজের সাথে সীমিত নয় বরং সমগ্র মানবতার সেবায় আগ্রহী হওয়ার অনুপ্রেরণা পান।



ঈদ উল আযহা বাংলাদেশের মুসলিম সমাজে প্রাচীন ইতিহাস এবং ঐতিহ্য:




ঈদ উল আযহা বাংলাদেশে একটি প্রাচীন ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সম্পন্ন উৎসব। এটি বাংলাদেশের মুসলিম সমাজে মূলত একটি ধর্মীয় উৎসব, যা প্রতিবত্সনার সময় উৎসাহ, উল্লাস ও প্রেমের বিভিন্ন রঙ নিয়ে উঠে। এটি একটি সংগঠিত উৎসব, যেখানে বাংলাদেশের সমগ্র মুসলিম সমাজ একতা ও ভালোবাসার ভাবনা দিয়ে মিল আদায় করে।



ঈদ-উল-আযহা উৎসবের ঐতিহ্যিক উৎপত্তি:





ঈদ-উল-আযহা উৎসবের ঐতিহ্যিক উৎপত্তি হচ্ছে আল্লাহর নিকট নবী ইব্রাহিম (আঃ) এর একটি পরীক্ষামূলক পরিকল্পনা। বিশ্বাস রাখা হচ্ছে যে, আল্লাহ একবার ইব্রাহিম (আঃ)-কে বললেন তিনি তার সন্তান ইসমাইল (আঃ) কে বললেন এক গবেষণা পুরস্কার একটি যজ্ঞে নিগদ্ধ হতে। ইব্রাহিম (আঃ) আজ্ঞাপ্রাপ্ত করে বিপ্রদাসের প্রাণীগুলি সংগ্রহ করে একটি যজ্ঞে নিয়ে গেলেন। একটি পরীক্ষা হিসাবে আল্লাহ ইব্রাহিম (আঃ)-কে তার পুত্র ইসমাইল (আঃ) কে কুরবানী করতে বলেন। এটি হলো একটি মানুষের পরিপূর্ণ সর্বত্তক সমর্পণ প্রদর্শন ও আল্লাহর ইচ্ছামত সম্পূর্ণ সমর্পণ প্রকাশ করার একটি সুন্দর উদাহরণ। এই ঘটনার পরিণতি হলো প্রতিবত্সনা উৎসব ঈদ-উল-আযহা।



প্রচলিত ঐতিহ্য ও আয়োজন:




বাংলাদেশে ঈদ-উল-আযহা উৎসবের আয়োজন বিশেষভাবে মানবতার উন্নতি ও সমাজিক সদস্যতা উজ্জ্বল করার জন্য একটি গৌরবময় অনুষ্ঠান। এই উৎসবের পরিকল্পনা থাকে কিছু দিন আগে এবং মুসলিম সমাজের মানুষগুলি একসঙ্গে একটি একতা ও উল্লাসময় ভোজন করে এবং প্রতিটি পরিবার কুরবানির প্রাণী বা সংখ্যাগত মানে কিছু পশু বাজার থেকে কিনে আসে। ঈদ উল আযহা দিনে মুসলিমরা পশ্চিম কিছু বিভাগে জামাতে ঈদ নামাজ আদায় করে এবং ঈদের উপলক্ষে বিভিন্ন মানবিক ও নেতৃত্বপূর্ণ কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন। এছাড়া মানুষের মধ্যে ভালোবাসার আনন্দ বিস্তারিত করতে একটি সুন্দর অবদান হিসাবে মুসলিমরা একে অন্যকে উপহার দিয়ে দেয় এবং সমাজের দুর্বল ও গরিব মানুষদের জন্য করুণাময় ভাবে কাজ করেন।



ঈদ-উল-আযহা উৎসবে উপহার ও ভালোবাসার ব্যাপারে কিছু উদাহরণ:





ঈদ-উল-আযহা উৎসবে মুসলিমরা পরস্পরের সম্পর্ক ও ভালোবাসার প্রকাশের একটি মাধ্যম হিসাবে উপহার দেয়। উপহারের মাধ্যমে মুসলিমরা একে অন্যকে সমর্থন এবং আনন্দবিস্তারিত করে। উপহারের মধ্যে আছে বই, পোশাক, গ্রীটিংস কার্ড, মিঠাই, জুয়েলারি, প্রযুক্তির উপকরণ, ইলেকট্রনিক্স, খাদ্যপণ্য, পুষ্টির জিনিসপত্র ইত্যাদি। মুসলিমরা উপহার দিয়ে অন্যকে আনন্দিত করতে ও ভালোবাসার অনুভূতি প্রদর্শনে একটি ভূমিকা পালন করেন।



ঈদ-উল-আযহা উৎসবের সামাজিক ও মানবিক মর্যাদা:





বাংলাদেশের ঈদ-উল-আযহা উৎসবের মাধ্যমে মুসলিমরা সংগঠিত হতে এবং একসাথে থাকতে পারেন। এই উৎসবের মাধ্যমে মুসলিমরা আল্লাহর কাছে করুণাময় হৃদয় প্রকাশ করে এবং সমাজের দুর্বল ও গরিব মানুষদের উপর করুণাময় ভাব প্রকাশ করেন। এই উৎসবের মাধ্যমে মুসলিমরা নিজেদের পুনঃজীবনগত পূর্ণ করে এবং সমাজের সাথে সীমিত নয় বরং সমগ্র মানবতার সেবায় আগ্রহী হওয়ার অনুপ্রেরণা পান।



ঈদ-উল-আযহা উৎসবের ঐতিহাসিক উৎপত্তি:




ঈদ-উল-আযহা উৎসবের ঐতিহাসিক উৎপত্তি হচ্ছে আল্লাহর নিকট নবী ইব্রাহিম (আঃ) এর একটি পরীক্ষামূলক পরিকল্পনা। বিশ্বাস রাখা হচ্ছে যে, আল্লাহ একবার ইব্রাহিম (আঃ)-কে বললেন তিনি তার সন্তান ইসমাইল (আঃ) কে বললেন এক গবেষণা পুরস্কার একটি যজ্ঞে নিগদ্ধ হতে। ইব্রাহিম (আঃ) আজ্ঞাপ্রাপ্ত করে বিপ্রদাসের প্রাণীগুলি সংগ্রহ করে একটি যজ্ঞে নিয়ে গেলেন। একটি পরীক্ষা হিসাবে আল্লাহ ইব্রাহিম (আঃ)-কে তার পুত্র ইসমাইল (আঃ) কে কুরবানী করতে বলেন। এটি হলো একটি মানুষের পরিপূর্ণ সর্বত্তক সমর্পণ প্রদর্শন ও আল্লাহর ইচ্ছামত সম্পূর্ণ সমর্পণ প্রকাশ করার একটি সুন্দর উদাহরণ। এই ঘটনার পরিণতি হলো প্রতিবত্সনা উৎসব ঈদ-উল-আযহা।










কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post Top Ad